অপ্রিয় হলেও সত্য- একবার পড়ুন এবং সতর্ক হোন এবং অন্যকেও সতর্ক করুন
আমি জানি না, টেকটিউনে আমার এই টিউন টি করা ঠিক হচ্ছে কি না? তবুও মানবতার কারনে এই টিউন টি করছি। আসলে ঘটনা টা আমাকে ছুয়ে গেছিল। পেশাগত ভাবে আমি হসপিটালের (মেডিকেল) সঙ্গে যুক্ত। তাই ঘটনা টি আমার চোখের সামনে ঘটেছিল।
অপারেশন যখন ঠিক মাঝপথে, তখনিই হঠাৎ করে লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম বন্ধ হয়ে যায়। ডাক্তার রা অনেক চেস্টা করেও ব্যর্থ হয়। সেই সুন্দর, নিরাপরাধ, ফুটফুটে মেয়ে টি ধিরে ধিরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। আসলে তার কোনো লাইফ রিস্ক ই ছিল না।সে এসেছিল সামান্য ভাজ্ঞা পা জোড়া লাগাতে।
আমার এই টিউন টি করার কারন একটাই, আসুন টেকনলজি কে মানব সভ্যতার উন্নয়নে ব্যবহার করি, ধ্বংসে নয়। আসুন হসপিটাল বা সেরকম জায়গা যেখানে মোবাইল বা হ্যান্ড ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ, সেখানে মোবাইল বা হ্যান্ড ফোন ব্যবহার করা বন্ধ করি।
আপনি হয়ত আইনের হাত থেকে ছাড় পেয়ে যাবেন, কিন্তু আপনি নিজের অজান্তেই হয়ত কারো মৃত্যুর কারন হয়ে যেতে পারেন। তাই একটু সাবধান বা সতর্ক হোন। আপনার পরিচিত দেরকেও এ ব্যপারে অবহিত করুন এবং টেকনলজির সঠিক ব্যবহার করুন।
সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
যাইহোক আসল ঘটনাটি বলিঃ
ঘটনা টি ঘটেছিল ব্যাজ্ঞালোর (ইন্ডিয়া) এর একটি হসপিটালে। চার বছরের একটি ছোট্ট ফুটফুটে প্রানচঞ্চল মেয়ে, তার পা ভাজ্ঞার কারনে ঐ হসপিটালে ভর্তি হয়। তার পা টা এমনই ভাবে ভাজ্ঞে যে অপারেশন করে হাড় সেট করার প্রয়োজন হয়। যদীও এই অপারেশন ছিল খুব ছোট্ট একটি অপারেশন, তবুও মেডিক্যাল সিস্টেম অনুযায়ী তাকে লাইফ সাপোর্ট সিস্টেমের মধ্যে রেখে অপারেশনের সিদ্ধান্ত নেয় ডাক্তার রা।অপারেশন যখন ঠিক মাঝপথে, তখনিই হঠাৎ করে লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম বন্ধ হয়ে যায়। ডাক্তার রা অনেক চেস্টা করেও ব্যর্থ হয়। সেই সুন্দর, নিরাপরাধ, ফুটফুটে মেয়ে টি ধিরে ধিরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। আসলে তার কোনো লাইফ রিস্ক ই ছিল না।সে এসেছিল সামান্য ভাজ্ঞা পা জোড়া লাগাতে।
কারনঃ
কেও একজন ঠিক অপারেশন থিয়েটারের বাইরে তার নিজস্ব মোবাইল ফোন অপারেশন চলাকালিন ব্যবহার করে। ফলে মোবাইল ফোন এর ফ্রিকোয়স্নি, লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম এর উপর প্রভাব ফেলে এবং সিস্টেম বন্ধ করে। যার মূল্য দিতে হয় ঐ সুন্দর, নিরাপরাধ, ফুটফুটে বাচ্চা মেয়েটিকে। ব্যপারটি হসপিটাল কতৃপক্ষের গোচরে আসার পর, তারা অনেক চেস্টা করেও ঐ ব্যক্তিকে ধরতে পারেন নি।আমার এই টিউন টি করার কারন একটাই, আসুন টেকনলজি কে মানব সভ্যতার উন্নয়নে ব্যবহার করি, ধ্বংসে নয়। আসুন হসপিটাল বা সেরকম জায়গা যেখানে মোবাইল বা হ্যান্ড ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ, সেখানে মোবাইল বা হ্যান্ড ফোন ব্যবহার করা বন্ধ করি।
আপনি হয়ত আইনের হাত থেকে ছাড় পেয়ে যাবেন, কিন্তু আপনি নিজের অজান্তেই হয়ত কারো মৃত্যুর কারন হয়ে যেতে পারেন। তাই একটু সাবধান বা সতর্ক হোন। আপনার পরিচিত দেরকেও এ ব্যপারে অবহিত করুন এবং টেকনলজির সঠিক ব্যবহার করুন।
সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
ReplyDelete১০০% সত্য মাসে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা অনলাইনে ইনকাম করতে চাইলে ভিজিট করুন
Online Income Tips
www.oitips2.blogspot.com